logo Menu
বাংলা ইতিহাস ভূগোল সাধারণ জ্ঞান গণিত ভৌত বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান ইংরেজি ভারতের সংবিধান অর্থনীতি শিশু মনস্তত্ত্ব পরিবেশ কম্পিউটার
     ❯   

জীবন বিজ্ঞান চর্চা

জীবন বিজ্ঞান

সালোকসংশ্লেষ

সংক্ষিপ্ত বিবরণ সালোকসংশ্লেষের বিক্রিয়া CO2 এর উৎস ও ভূমিকা জলের উৎস ও ভূমিকা ক্লোরোফিলের উৎস ও ভূমিকা সূর্যালোকের উৎস ও ভূমিকা সালোকসংশ্লেষের অন্যান্য উপাদান সালোকসংশ্লেষের স্থান সালোকসংশ্লেষের সময় ও পদ্ধতি আলোক দশা অন্ধকার দশা গ্লুকোজের পরিনতি সালোকসংশ্লেষের প্রভাবক সালোকসংশ্লেষের তাৎপর্য সালোকসংশ্লেষ ও শক্তিপ্রবাহ জেনে রাখা ভালো

শ্বসন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ শ্বসনের স্থান ও সময় শ্বসনবস্তু ও শক্তি সবাত শ্বসন অবাত শ্বসন সন্ধান শ্বসন নিয়ন্ত্রক প্রভাবক উদ্ভিদের শ্বাসঅঙ্গ প্রাণীদের শ্বাসঅঙ্গ মানুষের শ্বাসকার্য প্রক্রিয়া শ্বসনের তাৎপর্য শ্বসনের কাজ জেনে রাখা ভালো

পুষ্টি

সংক্ষিপ্ত বিবরণ খাদ্য শর্করা প্রোটিন স্নেহপদার্থ বা চর্বি খনিজ লবণ ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ ভিটামিন A ভিটামিন D ভিটামিন E ভিটামিন K ভিটামিন B কমপ্লেক্স ভিটামিন C পুষ্টিতে জলের ভূমিকা স্বভোজী উদ্ভিদের পুষ্টি পরভোজী উদ্ভিদের পুষ্টি উদ্ভিদের পুষ্টির অত্যাবশ্যকীয় মৌল উপাদান প্রাণীর পুষ্টি হলোজোয়িক পুষ্টি উৎসেচক বিপাক শক্তির চাহিদা ও সুষম খাদ্য জেনে রাখা ভালো

সংবহন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ উদ্ভিদের সংবহন প্রাণীর সংবহন জেনে রাখা ভালো

চলন ও গমন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ
কয়েকটি প্রাণীর গমন পদ্ধতি
অ্যামিবা কেঁচো আরশোলা মাছ মানুষের দ্বিপদীগমন অন্যান্য প্রাণী
উদ্ভিদের চলন ও গমন
উদ্ভিদের চলন স্বতঃস্ফূর্ত সামগ্রিক চলন আবিষ্ট সামগ্রিক চলন স্বতঃস্ফূর্ত বক্রচলন আবিষ্ট বক্রচলন জেনে রাখা ভালো

রেচন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ উদ্ভিদের রেচন উদ্ভিদের রেচন পদার্থ গঁদ রজন ট্যানিন তরুক্ষীর বান তৈল বা উদ্‌বায়ী তৈল জৈব অ্যাসিড ধাতব কেলাস উপক্ষার গ্লাইকোসাইড প্রাণীর রেচন প্রাণীর প্রধান রেচনঅঙ্গ মানুষের রেচন-অঙ্গ বৃক্ক ত্বক ফুসফুস যকৃৎ লালাগ্রন্থি অন্ত্র জেনে রাখা ভালো

স্নায়ুতন্ত্র

সংক্ষিপ্ত বিবরণ স্নায়ুতন্ত্রের বিবর্তন স্নায়ুতন্ত্রের উপাদান নিউরোন বা স্নায়ুকোশ নিউরোনের প্রকারভেদ নিউরোগ্লিয়া স্নায়ুতন্ত্রের কার্যমূলক উপাদান স্নায়ুসন্নিধি বা সাইন্যাপস স্নায়ু স্নায়ুগ্রন্থি প্রতিবর্ত ক্রিয়া স্নায়ুতন্ত্রের শ্রেণীবিভাগ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র মস্তিষ্ক সুষুম্নাকান্ড করোটিয় স্নায়ু সুষুম্নীয় স্নায়ু স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র জেনে রাখা ভালো

জ্ঞানেন্দ্রিয়

সংক্ষিপ্ত বিবরণ চক্ষু বা দর্শনেন্দ্রিয় কর্ণ বা শ্রবণেন্দ্রিয় নাসিকা বা ঘ্রাণেন্দ্রিয় জিহ্বা বা স্বাদেন্দ্রিয় ত্বক বা স্পর্শেন্দ্রিয় জেনে রাখা ভালো

হরমোন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ উদ্ভিদ হরমোন অক্সিন জিব্বারেলিন সাইটোকাইনিন অক্সিন,জিব্বারেলিন ও সাইটোকাইনিনের পার্থক্য কৃষিকার্যে ও উদ্যানবিদ্যায় ব্যাবহারিক প্রয়োগ প্রাণী হরমোন অগ্রপিটুইটারি নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন থাইরক্সিন আড্রিনালিন বা এপিনেফ্রিন ইস্ট্রোজেন প্রোজেস্টেরন টেস্টোস্টেরন জেনে রাখা ভালো

কোশ ও কোশবিভাজন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ ক্রোমোজোম ইউক্যারিয়োটিক ক্রোমোজোম অটোজোম, সেক্সক্রোমোজোম ও জিন কোশ বিভাজন কোশচক্র মাইটোসিস উদ্ভিদকোশে মাইটোসিস প্রাণীকোশে মাইটোসিস সাইটোকাইনেসিস জেনে রাখা ভালো

জনন ও বংশগতি

জনন অঙ্গজজনন অযৌনজনন যৌনজনন অপুংজনি জনুক্রম বংশগতি সুপ্রজননবিদ্যা এবং মেন্ডেল বংশগতিবিদ্যায় ব্যবহৃত তথ্য মেন্ডেলের একসংকর জননের পরীক্ষা মেন্ডেলের দ্বিসংকর জননের পরীক্ষা বংশগতিসংক্রান্ত মেন্ডেলের সূত্র গিনিপিগে মেন্ডেলীয় বংশগতি মানুষের লিঙ্গ-নির্ধারণ মেন্ডেলীয় তত্বের ব্যাতিক্রম জেনে রাখা ভালো

অভিব্যাক্তি বা বিবর্তন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ জৈব অভিব্যক্তির প্রমাণসমূহ অঙ্গসংস্থানিক ও শারীরস্থানিক প্রমাণ জীবাশ্মঘটিত প্রমাণ অভিব্যক্তির তত্বাবলি ল্যামার্কবাদ ডারউইন পরিব্যক্তিবাদ জেনে রাখা ভালো

অভিযোজন

সংক্ষিপ্ত বিবরণ অভিব্যক্তি ও অভিযোজনের সম্পর্ক উদ্ভিদের অভিযোজন পদ্মের অভিযোজন ক্যাকটাসের অভিযোজন সুন্দরীর অভিযোজন প্রাণীর অভিযোজন রুইমাছের অভিযোজন পায়রার অভিযোজন জেনে রাখা ভালো

ভাইরাস, অণুজীব, রোগ ও স্বাস্থ্য

ভাইরাস ভাইরাসের শ্রেণিবিভাগ ব্যাকটেরিয়োফাজ রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস ভাইরাসের সংক্রমণ পদ্ধতি অণুজীব ও তার প্রকারভেদ ব্যাকটেরিয়া ব্যাকটেরিয়ার উপকারী ভূমিকা ব্যাকটেরিয়ার অপকারী ভূমিকা ছত্রাক প্রোটোজোয়া রোগ ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বাহকের দ্বারা সৃষ্ট রোগ রক্ত সঞ্চারণের দ্বারা বাহিত রোগ সাধারণ বীজঘ্ন এর ব্যবহার অনাক্রমণ্যকরণ ও টিকাকরণ জেনে রাখা ভালো

পরিবেশ, বাস্তুতন্ত্র এবং সংরক্ষণ

পরিবেশ জৈব ভূরাসায়নিক চক্র অক্সিজেন চক্র কার্বন চক্র নাইট্রোজেন চক্র বাস্তুতন্ত্র বাস্তুতন্ত্রের কার্যপদ্ধতি খাদ্যশৃঙ্খল খাদ্যজাল পুষ্টিগঠন বাস্তুসংস্থানগত পিরামিড বাস্তুতন্ত্রে শক্তিপ্রবাহ একটি পুকুরের বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ জলসংরক্ষণ মৃত্তিকা সংরক্ষণ বনসংরক্ষণ বন্যজীবন সংরক্ষণ ব্যাঘ্র প্রকল্প অভয়ারণ্য জাতীয় উদ্যান সংরক্ষিত অরন্য বিলুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় প্রাণী জেনে রাখা ভালো

মস্তিষ্ক


মস্তিস্ক (Brain) :

সুষুন্নাকান্ডের শীর্ষদেশে করোটির মদ্ধ্যে অবস্থিত যে স্ফীতকায় অংশটি বুদ্ধি, চিন্তা, স্মৃতি প্রভৃতি নিয়ন্ত্রন করে, তাকে মস্তিস্ক বলে।

মস্তিস্কের ওজন 1.36 কিগ্রা; আয়তন 1500 ঘনসেমি এবং এটি 10 শতকোটি (1011) নিউরোন ও তার বহুগুন নিউরোগ্লিয়া নিয়ে গঠিত।

মস্তিস্কের ভিতরে চারটি প্রকোস্ট বা নিলয় (Ventricle) থাকে। ডান ও বাম গুরুমস্তিস্ক খন্ডের ভিতরে অবস্থিত প্রথম ও দ্বিতীয় নিলয় দুটি ডায়েনসেফালনের ভিতরে অবস্থিত তৃতীয় নিলয়ের সাথে মনোরোর ছিদ্র (Foramen of Monore) দ্বারা যুক্ত থাকে। তৃতীয় নিলয়টি অ্যাকুইডাক্ট অব সিলভিয়াস (Aqueduct of Sylvius) নামক নালি দ্বারা রম্বেনসেফানলের ভিতরে অবস্থিত চতুর্থ নিলয়ের সাথে যুক্ত থাকে । মস্তিস্কের অন্তর্ভাগে শ্বেতবস্তু এবং বহির্ভাগে ধূসর বস্তু থাকে।

A. অগ্রমস্তিস্ক বা প্রোসেনসেফালন (Forebrain or Procencephalon) :

এটি টেলেনসেফালোন বা প্রান্তমস্তিস্ক এবং ডায়েনসেফালন বা আন্তর মস্তিস্ক নিয়ে গঠিত ।

(a) টেলেনসেফালন বা প্রান্তমস্তিষ্ক (Telencephalon) : এর অংশগুলি নিম্নরূপ :

  • (i) গুরুমস্তিষ্ক (Cerebrum) : এটি মস্তিষ্কে সবচেয়ে বৃহৎ অংশ। এটি ডান ও বাম দুটি গুরুমস্তকীয় গোলার্ধে বা সেরিব্রাল হেমিস্ফেয়ার-এ (Cerebral hemisphere) বিভক্ত। গোলার্ধ দুটি নীচের দিকে করপাস ক্যালোসাম (Corpus Callosum) নামক যোজক দ্বারা যুক্ত থাকে। প্রতি গোলার্ধে চারটি প্রধান ও বহু গৌণ খাঁজ থাকে যেগুলিকে সালকাস (sulcus) বলে। দুটি খাঁজের মাঝের ভাঁজকে জাইরাস (gyrus) বলে। প্রধান চারটি খাঁজ দ্বারা উভয় গোলার্ধ পাঁচটি করে খণ্ডে বিভক্ত; যথা— (1) সম্মুখখণ্ড (frontal lobe), (2) তালুখণ্ড (parietal lobe), (3) পার্শ্বখণ্ড (temporal lobe), (4) পশ্চাদখণ্ড (occipital lobe) ও (5) পাদখণ্ড (limbic lobe)। গুরুমস্তিষ্কের অন্তর্ভাগ বা সেরিব্রাল মেডালা শ্বেতবস্তু* (white matter) দ্বারা গঠিত এবং বহির্ভাগ বা সেরিব্রাল কর্টেক্স ধূসর বস্তু** (grey matter) দ্বারা গঠিত।

  • (ii) রেখামস্তিষ্ক (Corpus striatum) : এটি গুরুমস্তিষ্কের নীচে ভিতরের দিকে থ্যালামাসের পার্শ্বে ও সম্মুখে অবস্থিত কডেট নিউক্লিয়াস, পুটামেন ও গ্লোবস প্যালিডাস নিয়ে গঠিত।

  • (iii) নাসামস্তিষ্ক (Rhinencephalon) : এটি মস্তিষ্ককাণ্ডের নাভি অঞ্চলে আংটির মতো অবস্থান করে। এই অংশটিকে লিম্বিকতন্ত্রও বলে।

(b) ডায়েনসেফালন বা আন্তরমস্তিষ্ক (Diencephalon) : এর অংশগুলি নিম্নরূপঃ

  • (i) থ্যালামাস (Thalamus) : এটি তৃতীয় নিলয়ের দুপাশে অবস্থিত।

  • (ii) হাইপোথ্যালামাস (Hypothalamus) : এটি তৃতীয় নিলয়ের নীচে অবস্থিত।

  • (iii) এপিথ্যালামাস (Epithalamus) : এটি তৃতীয় নিলয়ের উপরে অবস্থিত।

  • (iv) মেটাথ্যালামাস (Metathalamus) : এটি হাইপো ও এপিথ্যালামাসের মাঝে অবস্থিত।

B. মধ্যমস্তিষ্ক বা মেসেনসেফালন (Midbrain or Mesencephalon) :

এটি তৃতীয় ও চতুর্থ নিলয়ের মাঝে অ্যাকুইডাক্ট অব সিলভিয়াকে ঘিরে অবস্থিত। এর অংশগুলি হল :-

  • (a) টেকটাম (Fectum) : অ্যাকুইডাক্ট অব সিলভিয়াসের পৃষ্ঠদেশে অবস্থিত।

  • (b) গুরুমস্তকীয় স্নায়ুদণ্ড (Cerebral peduncle) : অ্যাকুইডাক্ট অব সিলভিয়াসের অঙ্কদেশে অবস্থিত।

C. পশ্চাৎমস্তিষ্ক বা রম্বেনসেফালন (Hind brain or Rhombencephalon) :

এটি পরামস্তিষ্ক বা মেটেনসেফালন এবং সুষুম্নাশীর্ষক বা মায়োলেনসেফালন নিয়ে গঠিত।

(a) মেটেনসেফালন বা পরামস্তিষ্ক (Metencephalon) : এর অংশগুলি নিম্নরূপঃ *

  • (i) লঘুমস্তিষ্ক (Cerebellum) : এটি পশ্চাৎমস্তিষ্কের সবচেয়ে বৃহৎ অংশ। এটি সুষুম্নাশীর্ষক ও পনসের পৃষ্ঠদেশে অবস্থিত। এটি ডান ও বাম দুটি লঘুমস্তকীয় অর্ধগোলক বা সেরিবেলার হেমিস্ফেয়ার-এ (Cerebellar hemisphere) বিভক্ত। গোলার্ধদুটি ভারমিস (vermis) নামক যোজক দ্বারা যুক্ত থাকে।

  • (ii) পন্‌স (Pons) : এটি মধ্যমস্তিষ্কের সাথে লঘুমস্তিষ্ক ও সুষুম্নাশীর্ষককে যুক্ত রাখে। তাই একে সেতুমস্তিষ্কও বলে।

(b) মায়েলেনসেফালন বা সুষুম্নাশীর্যক বা মেডালা অবলংগাটা (Myelencephalon or Medalla ablongata) :

এটি পন্‌স ও সুষুম্নাকাণ্ডের মাঝে অবস্থিত শাঙ্কবাকার অংশ। এর ভিতর চতুর্থ নিলয় অবস্থিত।

প্রোসেনসেফালন মেসেনসেফালন রম্বেনসেফালন

মস্তিষ্কে বিভিন্ন বিভাগ ও উপবিভাগের কাজ

নং বিভাগ উপবিভাগ
টেলেন-সেফালন গুরুমস্তিষ্ক (i) বুদ্ধি, চিন্তা, স্মৃতি, ব্যক্তিত্ব প্রভৃতি মানসিক বোধ নিয়ন্ত্রণ; (ii) চাপ, তাপ, শ্রবণ, দর্শন প্রভৃতি অনুভূতির সর্বোচ্চ স্তরের সমন্বয়; (iii) চেষ্টীয় ক্রিয়ার প্রধান কেন্দ্রস্থল; (iv) প্রান্তীয় স্নায়ুপ্রবাহ গ্রহণ ও প্রেরণ।
রেখামস্তিষ্ক গুরুমস্তিষ্ক থেকে উৎপন্ন চেষ্টীয় ক্রিয়াগুলি নিয়ন্ত্রণ। ঘ্রাণ, অনুভূতি গ্রহণ ও স্বয়ংক্রিয় কাজ নিয়ন্ত্রণ।
নাসামস্তিষ্ক ঘ্রাণ, অনুভূতি গ্রহন ওস্বয়ংক্রিয় কাজ নিয়ন্ত্রন।
ডায়েন-সেফালন থ্যালামাস চাপ, তাপ, স্পর্শ, বেদনা প্রভৃতি অনুভূতি দেহের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রহণ করে গুরুমস্তিষ্কে প্রেরণ।
হাইপোথ্যালামাস ক্ষুধা, তৃষ্মা, নিদ্রা, হাসি, কান্না, ক্রোধ প্রভৃতি মানসিক আবেগ নিয়ন্ত্রণ।
এপিথ্যালামাস ঘাণানুভূতি ও বিভিন্ন আন্তরযন্ত্রীয় কাজ নিয়ন্ত্রণ।
মেটাথ্যালামাস দর্শন ও শ্রবণ নিয়ন্ত্রণ।
টেকটাম দর্শন, শ্রবণ ও দেহের উষ্মতা নিয়ন্ত্রণ।
সেরিব্রাল পেডাঙ্কল অক্ষিগোলকের বিচলন ও আলোকপ্রতিবর্ত নিয়ন্ত্রণ।
মেটেন-সেফালন লঘুমস্তিষ্ক (i) দেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ; (ii) ঐচ্ছিক গমন নিয়ন্ত্রণ।
পন্‌স সুষুম্নাকাণ্ড, লঘুমস্তিষ্ক, মধ্যমস্তিষ্ক প্রভৃতির সাথে স্নায়ুসংযোগ স্থাপন।
মায়েলেন-সেফালন মেডালা অবলংগাটা শ্বসন, লালাক্ষরণ, বমন, হৃৎপিণ্ডের সংকোচন, ঘর্মনিঃসরণ প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণ ।