পৃথিবী
এরাটোসথেনেস (গ্রিক, খ্রিস্টপূর্ব ২৭৪-১৯৪) প্রথম ‘জিওগ্রাফিকা’ বলে একটি পরিভাষা ব্যবহার করেছিলেন। সেটি পরবর্তীকালে ‘জিওগ্রাফি’ বা ভূগোল নামে পরিচিত হয়। তাই তাঁকে ভূগোলের জনক বলা হয়।
পৃথিবীকে ‘ব্লু প্ল্যানেট’ বা ‘নীল গ্রহও’ বলা হয়, সমস্ত গ্রহের মধ্যে এর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।
পরিধিঃ ৪০,২৩২ কিমি; ক্ষেত্রঃ ৫১০ মিলিয়ন বর্গকিমি। সূর্যের থেকে গড় দূড়ত্বঃ ১৪৯ মিলিয়ন কিমি।
অনুসূরঃ সূর্যের থেকে পৃথিবীর নিকটতম অবস্থান। পৃথিবী প্রতিবছর ৩রা জানুয়ারি সূর্যের থেকে ১৪৭ মিলিয়ন কিমি দূরত্বে অনুসূর অবস্থানে পৌঁছায়।
অপসূর- সূর্যের থেকে পৃথিবীর দূরতম অবস্থান। পৃথিবী প্রতিবছর ৪ জুলাই সূর্যের থেকে ১৫২ মিলিয়ন কিমি দূরত্বে অপসূর অবস্থানে বিরাজ করে।
পৃথিবীর আকৃতি হল কমলাকৃতি অর্থাৎ প্রায় গোলাকার বা উপবৃত্তাকার (অর্থাৎ প্রায় গোলাকার যার দুই মেরু ঈষৎ চাপা এবং মধ্যভাগ ঈষৎ স্ফীত)