অনুজ্ঞাবাচক
(১) ‘ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে আগুন জ্বালো।’
(২) এগিয়ে চলো।
(৩) বৃথা সময় নষ্ট করিয়ো না।
(৪) দয়া করে আমাকে এখানে বসতে দাও।
(৫) খবরদার, আর এক পাও এগোবে না।
(৬) সম্পূর্ণ আধুনিক হতে হবে।
ওপরের উদাহরণগুলো লক্ষ করতে বুঝতে পারবে বাক্যগুলোর মধ্যে আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, নিষেধ ইত্যাদির ভাব রয়েছে।
তাহলে অনুজ্ঞাবাচক কাকে বলে ?
বাক্যে কোনো বিষয়ে আদেশ-নির্দেশাদি দিলে সেই বাক্যকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলা হয়।
মনে রাখবে, অর্থের রূপান্তর না ঘটিয়ে অনুজ্ঞাবাচককে নির্দেশক বা প্রশ্নবাচক করা যায়। যেমন-
(১) তুমি এখুনি বাড়ি যাও। (অনুজ্ঞাবাচক)
তোমার এখুনি বাড়ি যাওয়া উচিত। (নির্দেশক)
তোমার এখুনি বাড়ি যাওয়া উচিত নয় কি ? (প্রশ্নবাচক)