logo Menu
বাংলা ইতিহাস ভূগোল সাধারণ জ্ঞান গণিত ভৌত বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান ইংরেজি ভারতের সংবিধান অর্থনীতি শিশু মনস্তত্ত্ব পরিবেশ কম্পিউটার
     ❯   

ভারতের সংবিধান

সংবিধান গঠন
সংবিধান গঠন গণ পরিষদ সংবিধান রচনার দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটি সংবিধানের রুপান্তর ইস্ট ইন্ডিয়া শাসনতন্ত্রের অভিজ্ঞতা ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের অভিজ্ঞতা ভারত শাসন আইন সংবিধান বিধিবদ্ধ করণ সংবিধানের প্রস্তাবনা মৌলিক অধিকার কেন্দ্র-সুপ্রিমকোর্ট ঃ বিবদমান দুই সংস্থা সংবিধানের বৈশিষ্ট্য সংবিধানের তপশিল সমূহ সাম্যের অধিকার স্বাধীনতার অধিকার ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকার আজ্ঞালেখ এর প্রকারভেদ রাষ্ট্র পরিচালনের নির্দেশ মূলক নীতি মৌলিক কর্তব্য সমূহ ভারত ভূখণ্ড ও তার সীমানা রাজ্য পুনর্গঠন নাগরিকত্ব সংবিধানের ভাগ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা জরুরি ক্ষমতা রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রীদের সম্পর্ক উপরাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীপরিষদ পার্লামেন্ট লোকসভার স্পিকার রাজ্যসভা ভারতের রাজ্য কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল রাজ্য সভার ক্ষমতা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট রাজ্য শাসনব্যবস্থা রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য বিধানসভা বিধান পরিষদ বিধানসভা হাইকোর্ট নিম্ন আদালত কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল ইউ. পি. এস. সি ক্যাগ অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল অর্থ কমিশন পঞ্চায়েতি রাজ জাতীয় প্রতীক চিহ্ন জাতীয় প্রতীক জাতীয় পতাকা জাতীয় স্তবগান জাতীয় সংগীত মর্যাদা পদের সারণি সংবিধান সংশোধন সংবিধান সংশোধনগুলির তালিকা

ভারতের সুপ্রিমকোর্ট (Supreme Court of India)


* ভারতের বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ আদালত

* প্রধান বিচারপতি ও তেত্রিশ জন বিচারপতি নিয়ে গঠিত।

নিযুক্তি (appointment)

  • সুপ্রিমকোর্টের প্রবীণতম বিচারপতি সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত হন। অন্যান্য বিচারপতিদের নিয়োগের ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্টের এমনসব বিচারকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন যাদের সঙ্গে আলোচনা করা প্রয়োজন বলে তাঁর মনে হবে।

  • একটি যুগান্তকারী রায়ে (সুপ্রিমকোর্ট অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড অ্যাসোসিয়েশন বনাম ভারত সরকার মামলা, ১৯৯৩)সুপ্রিমকোর্ট এই আদেশ দেন যে সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগ এবং হাইকোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগ ও বদলি সংক্রান্ত বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতির মতামত অগ্রাধিকার পাবে।


যোগ্যতা (Qualification)

  • (ক) ভারতের নাগরিক হতে হবে।

  • (খ) অন্তত ৫বছর হাইকোর্টের বিচারক অথবা অন্তত ১০বছর হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট হতে হবে।

  • (গ) রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় একজন বিশিষ্ট ব্যবহার শাস্ত্রজ্ঞ হতে হবে।


কার্যকাল ও বেতন (Term and Salary)

সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতিগণ ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত পদে আসীন থকাতে পারেন।

  • (ক) তাঁরা রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগ করতে পারেন।

  • (খ) সংসদ কর্তৃক অপসারিত হতে পারেন।

  • (গ) অবসর গ্রহণের পর সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি আইনজীবী হিসাবে বা কোনো কর্তৃপক্ষের অধীনে কাজ করতে পারেন না।

বেতনঃ

  • প্রধান বিচারপতি-প্রতিমাসে ২,৮০,০০০ টাকা

  • অন্যান্য বিচারপতি- প্রতিমাসে ২,৫০,০০০ টাকা।


বিচারপতিদের অপসারণ (Removal of Judges)

  • সংসদের যেকোনো কক্ষে বিচারপতিদের অপসারণ সংক্রান্ত মোশন উত্থাপন করা যায়।

  • লোকসভায় এটি উত্থাপন করতে গেলে মোশনটি নূন্যতম ১০০ জন সদস্যের স্বাক্ষর সংবলিত হতে হবে।

  • রাজ্যসভায় এটি উত্থাপন করতে গেলে মোশনটি নূন্যতম ৫০ জন সদস্য দ্বারা স্বাক্ষর সংবলিত হতে হবে।

  • উক্ত সংকল্পটি সংসদের উভয়কক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের দ্বারা সমর্থিত হতে হবে এবং দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের উপস্থিতি ও ভোটদান পাস হতে হবে।


অন্যান্য তথ্য (Other Points)

  • সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির অনুমতি সাপেক্ষ তদর্থক (অ্যাডহক)বিচারপতি নিয়োগ করতে পারেন। তবে শর্ত থাকে যে, তাদের যোগ্যতামান পূরণ করতে হবে।

  • রাষ্ট্রপতির অনুমতি সাপেক্ষে সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিমকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অথবা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি যিনি যোগ্যতামান পূরণ করেছেন, তাকে সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি হিসাবে অল্পসময়ের জন্য নিয়োগ করতে পারে।

  • সুপ্রিমকোর্ট সাধারণত নতুন দিল্লিতে বসে। তবে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ক্রমে প্রধান বিচারপতি অন্যত্রও সুপ্রিমকোর্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।


বিচারপতিদের স্বাধীনতা সুনিশ্চিতকরণ (Independence of Judge)

সংবিধান নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সুনিশ্চিত করেছেঃ

  • (ক) ভারতের সঞ্চিত নিধি থেকে বেতন দান।

  • (খ) বিচারপতির পক্ষে অসুবিধাজনক, এইভাবে বেতন পরিবর্তন করা যাবে না।

  • (গ) অপসারণ পদ্ধতি জটিল ও কঠিন।

  • (ঘ) অবসর গ্রহণের পর আইন ব্যাবসায় নিযুক্ত হতে পারেন না।

  • (ঙ) বিচারপতিদের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করা যায় না, কেউ তা করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

  • (চ) বিচারপতিদের কার্যাবলি নিয়ে সংসদে আলোচনা করা যায় না।

  • (ছ) রাষ্ট্রপতি সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের নিজে নিয়োগ করতে পারে না, তাঁকে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।


ভারতের সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচার পতিগণ (Chief Justices of India)
নাম কার্যকাল
হতে পর্যন্ত
হীরালাল জে. কানিয়া ২৬.০১.১৯৫০ ২৬.১১.১৯৫১
এম পতঞ্জলী শাস্ত্রী ০৭.১১.১৯৫১ ০৩.০১.১৯৫৪
মেহর চাঁদ মহাজন ০৪.১১.১৯৫৪ ২২.১২.১৯৫৪
বি. কে মুখার্জী ২৩.১২.১৯৫৪ ৩১.০১.১৯৫৬
এস. আর. দাস ০১.০২.১৯৫৬ ৩০.০৯.১৯৫৯
বি. পি. সিনহা ০১.১০.১৯৫৯ ৩১.০১.১৯৬৪
পি. বি. গজেন্দ্রগোদকর ০১.০২.১৯৬৪ ১৫.০৩.১৯৬৬
এ. কে. সরকার ১৬.০৩.১৯৬৬ ২৯.০৬.১৯৬৬
কে. সুব্বা রাও ৩০.০৬.১৯৬৬ ১১.০৪.১৯৬৭
কে. এন. ওয়াংচু ১২.০৪.১৯৬৭ ২৪.০২.১৯৬৮
এম. হেদায়েতুল্লাহ ২৫.০২.১৯৬৮ ১৬.১২.১৯৭০
জে. সি শাহ ১৭.১২.১৯৭০ ২১.০১.১৯৭১
এস. এম. সিক্রি ২২.০১.১৯৭১ ২৭.০১.১৯৭৩
এ. এন. রায় ২৬.০৪.১৯৭৩ ২৭.০১.১৯৭৭
এম. এইচ. বেগ ২৮.০১.১৯৭৩ ২৭.০১.১৯৭৭
ওয়াই. ভি. চন্দ্রচূড় ২২.০২.১৯৭৮ ১১.০৭.১৯৮৫
পি. এন. ভগবতী ১২.০৭.১৯৮৫ ২০.১২.১৯৮৬
আর. এস. পাঠক ২১.১২.১৯৮৬ ১৮.০৬.১৯৮৯
ই. এস. ভেঙ্কটরামাথ ১৯.০৬.১৯৮৯ ১৭.১২.১৯৮৯
এস. মুখার্জী ১৮.১২.১৯৮৯ ২৫.০৯.১৯৯০
রঙ্গনাথ মিশ্র ২৬.০৯.১৯৯০ ২৪.১১.১৯৯১
কে. এন. সিং ২৫.১১.১৯৯১ ১২.১২.১৯৯১
এম. এইচ. কানিয়া ১৩.১২.১৯৯১ ১৭.১১.১৯৯২
এল. এম. শর্মা ১৮.১১.১৯৯২ ১১.০২.১৯৯৩
এম. এন. ভেঙ্কটচালিয়া ১২.০২.১৯৯৩ ২৪.১০.১৯৯৪
এ. এম. আহমদি ২৫.১০.১৯৯৪ ২৪.০৩.১৯৯৭
জে. এস. ভার্মা ২৫.০৩.১৯৯৭ ১৭.০১.১৯৯৮
এম. এম. পুঞ্চি ১৮.০১.১৯৯৮ ০৯.১০.১৯৯৮
এ. এস. আনন্দ ১০.১০.১৯৯৮ ৩১.১০.২০০১
এস. পি. ভারুচা ০১.১১.২০০১ ০৫.০৫.২০০২
বি. এন. কৃপাল ০৬.০৫.২০০২ ০৮.১১.২০০২
জি. বি. পট্টনায়ক ০৯.১১.২০০২ ১৮.১২.২০০২
বি. এন. খারে ১৯.১২.২০০২ ০১.০৫.২০০৪
এস. রাজেন্দ্রবাবু ০২.০৫.২০০৪ ৩১.০৫.২০০৪
আর. সি. লাহোটি ০১.০৬.২০০৪ ৩১.১০.২০০৫
ওয়াই. কে. সাভারওয়াল ০১.১১.২০০৫ ১৩.০১.২০০৭
কে. জি. বালাকৃষ্ণান ১৪.০১.২০০৭ ১১.০৫.২০১০
এস. এইচ. কাপাডিয়া ১২.০৫.২০১০ ২৮.০৯.২০১২
আলতামাস কবীর ২৯.০৯.২০১২ ১৮.০৭.২০১৩
পালানিসামি সাথাসিভম ১৯.০৭.২০১৩ ২৬.০৪.২০১৪
রাজেন্দ্রমাল লোধা ২৭.০৪.২০১৪ ২৭.০৯.২০১৪
এইচ. এল. দাত্তু ২৮.০৯.২০১৪ ০২.১২.২০১৫
টি. এস. ঠাকুর ০৩.১২.২০১৫ ০৩.০১.২০১৭
জে. এস. ষখর ০৪.০১.২০১৭ ২৭.০৮.২০১৭
দীপক মিশ্র ২৮.০৮.২০১৭ ০২.১০.২০১৮
রঞ্জন গর্গই ০৩.১০.২০১৮ ১৭.১১.২০১৯
শারদ অরবিন্দ বোবদে ১৮.১১.২০১৯ ২৩.০৪.২০২১

সুপ্রিমকোর্টের এক্তিয়ার (Jurisdiction of Supreme Court)

  • (ক) প্রকৃত এক্তিয়ারঃ সুপ্রিমকোর্ট কেন্দ্র-রাজ্য ও রাজ্য বিরোধের নিষ্পত্তি করে।

  • (খ) আজ্ঞালেখ এক্তিয়ারঃ কোনো ব্যক্তি মৌলিক অধিকার ফিরে পাবার উদ্দেশ্যে সরাসরি আবেদন মারফত সুপ্রিমকোর্টে আবেদন করতে পারে।

  • (গ) সুপ্রিমকোর্টের আপিল এক্তিয়ারঃ এই আপিল এক্তিয়ারকে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ-

  • (১) সাংবিধানিক- সাংবিধানিক প্রশ্নে সুপ্রিমকোর্টে আপিল করা যায় যদি হাইকোর্ট এই মর্মে প্রত্যয়িত করে যে এই মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যায় আইনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জড়িত আছে।

  • (২) দেওয়ানি- দেওয়ানি মামলায় সুপ্রিমকোর্টে আপিল করা যায় যদি হাইকোর্ট এই মর্মে প্রত্যয়িত করে যে এই মামলার সঙ্গে জড়িত অর্থমূল্য ২০,০০০ টাকার বেশি অথবা এই মামলাটি সুপ্রিমকোর্টের আপিল করার উপযুক্ত।

  • (৩) ফৌজদারি- ফৌজদারি মামলায় সুপ্রিমকোর্টে আপিল করা যায় যদি-

  • (অ) হাইকোর্ট কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তির মুক্তির আদেশ আপিলে উলটে দিয়েছে ও তাকে মৃত্যু দন্ডাদেশ দিয়েছে।

  • (আ) যেখানে হাইকোর্ট তার অধীনে কোনো নিম্ন আদালত থেকে কোনো মামলা তুলে এনে বিচার করেছে এবং বিচারে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যু দন্ডাদেশ দিয়েছে।

  • (ই) যদি এই মর্মে হাইকোর্ট প্রত্যয়িত করে যে এই মামলাটি সুপ্রিমকোর্টে আপিলের উপযুক্ত।

  • (ঘ)পরামর্শমূলক এক্তিয়ার- যদি রাষ্ট্রপতি কোনো বিষয়ে সুপ্রিমকোর্টের পরামর্শ চান তাহলে সুপ্রিমকোর্ট সেই বিষয়ে পরামর্শদান করতে বাধ্য থাকবে। যদিও সেই পরামর্শ মানার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতির কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।

  • (ঙ) পুনরীক্ষণ বা পুনর্বিবেচনা মূলক এক্তিয়ার- অনুচ্ছেদ ১৩৭ অনুসারে, পূর্ববর্তী কোনো আদেশের ভুল সংশোধনের জন্য সুপ্রিমকোর্ট কোনো রায় পুনর্বিবেচনা করতে পারে।

  • (চ) সুপ্রিমকোর্টের রায়ের প্রামাণিক মূল্য আছে এবং অন্য কোনো আদালতে এ ব্যাপারে প্রশ্ন উত্থাপন করা যায় না।

  • (ছ) সুপ্রিমকোর্টের বিচারিক পুনরীক্ষণের ক্ষমতা আছে। আইনসভার দ্বারা প্রণীত কোনো আইন বা কার্যনির্বাহী আধিকারিকদের জারি করা কোনো আদেশ সংবিধানের কোনো ধারা লঙ্ঘন করছে কিনা তা সুনিশ্চিত করা সুপ্রিমকোর্টের দায়িত্ব।

  • (জ) রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতির নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধ সুপ্রিমকোর্ট নিষ্পত্তি করে।

  • (ঝ) ইউ. পি. এস. সি-র সদস্যদের অপসারণের বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করেন।


জনস্বার্থ অভিযোগ সংক্রান্ত মামলা (Public Interest Litigation)

  • কোনো ব্যক্তি কোনো অভিযোগকারীর পক্ষে (যদি তিনি দরিদ্র হন ও তাঁর নিজের পক্ষে আদালতে যাওয়ার সামর্থ্য না থাকে)তাঁর সাংবিধানিক অধিকার ভোগ করার উদ্দেশ্যে হাইকোর্টে বা সুপ্রিমকোর্টে এই মামলা উত্থাপন করতে পারেন। কোনো দুঃস্থ নাগরিক এই ধরণের রিট পিটিশন একটি পোস্টকার্ডে চিঠি লিখেও করতে পারেন।

  • এটি অনুচ্ছেদ ৩২-এর ‘শুনানির অধিকার’ থেকে নেওয়া হয়েছে।

  • জনস্বার্থ মামলার শুনানি সুপ্রিমকোর্টের ভূমিকায় একটি নতুন দিক যুক্ত করেছে।

  • বিচারপতি পি. এন. ভগবতী ও বিচারপতি ভি. আর. কৃষ্ণ আইয়ার সুপ্রিমকোর্টে এই ধরণের জনস্বার্থে মামলা বা পি. আই. এল. প্রথম শুনানির অনুমতি দিয়েছিলেন।