|
|
|
১ |
প্রথম সংশোধনী, ১৯৫১ |
নবম তপশিল যুক্ত হয়। |
২ |
সপ্তম সংশোধনী, ১৯৫৬ |
ভাষার ভিত্তিতে রাজ্যগুলির পুনর্গঠন। |
৩ |
অষ্টম সংশোধনী, ১৯৫৯ |
বিধানসভা ও লোকসভায় তপশিল জাতিও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের আসন সংরক্ষণের বিষয়টি ১০ বছর বাড়িয়ে ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ করা হয়। |
৪ |
নবম সংশোধনী, ১৯৬০ |
১৯৫৮ সালের ভারত-পাকিস্থান চুক্তি কার্যকর করার জন্য কিছু অঞ্চল পাকিস্তানকে হস্তান্তরিত করা। |
৫ |
দশম সংশোধনী, ১৯৬১ |
দাদরা ও নগর হাভেলীকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে যুক্ত করা হয়। |
৬ |
দ্বাদশ সংশোধনী, ১৯৬২ |
গোয়া, দমন ও দিউকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে যুক্ত করা হয়। |
৭ |
ত্রয়োদশ সংশোধনী, ১৯৬২ |
নাগাল্যান্ড রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। |
৮ |
চতুর্দশ সংশোধনী, ১৯৬৩ |
পন্ডিচেরী, করাইকল, মাহে ও ইয়ানাম যা ফরাসি উপনিবেশ ছিল তা পন্ডিচেরী নামক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে প্রথম তপশিলে যুক্ত হল। |
৯ |
অষ্টাদশ সংশোধনী, ১৯৬৬ |
পাঞ্জাবকে পুনর্গঠন করে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা নামক দুটি আলাদা রাজ্য ও কিছু অঞ্চল চন্ডীগড় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সংযুক্তিকরণ। |
১০ |
২১তম সংশোধনী, ১৯৬৭ |
পনেরোতম আঞ্চলিক ভাষা হিসাবে সিন্ধি যুক্ত হয় |
১১ |
২২ তম সংশোধনী, ১৯৬৯ |
অসম রাজ্যের ভিতরে মেঘালয় নামক একটি উপরাজ্য গঠন। |
১২ |
২৩ তম সংশোধনী, ১৯৬৯ |
তপশিল জাতি ও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের আসল সংরক্ষণকাল আরও ১০ বছর বাড়ানো হয় (১৯৮০ সাল পর্যন্ত) |
১৩ |
২৬ তম সংশোধনী, ১৯৭১ |
দেশীয় রাজ্যের ভূতপূর্ব রাজাদের উপাধি ও বিশেষ সুবিধা বিলুপ্তিকরণ |
১৪ |
২৭ তম সংশোধনী, ১৯৭১ |
মণিপুর ও ত্রিপুরা নামে দুটি রাজ্য এবং মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ নামে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সৃষ্টি। |
১৫ |
৩১ তম সংশোধনী, ১৯৭৩ |
লোকসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৫২৫ থেকে বাড়িয়ে ৫৪৫ করা হয়। রাজ্যের প্রতিনিধিত্বের ঊর্ধ্বসীমা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ৫২৫ করা হয়। |
১৬ |
৩৬ তম সংশোধনী, ১৯৭৫ |
সিকিম রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। |
১৭ |
৩৮ তম সংশোধনী, ১৯৭৫ |
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং রাষ্ট্রপতি রাজ্যপাল বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসক কর্তৃক অধ্যাদেশ জারিকে এমন বিষয় করা হয় যার উপর বিচারকবর্গ তাঁদের পর্যালোচনার ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে না। রাষ্ট্রপতিকে বিভিন্ন ধরণের জরুরি অবস্থা জারির ক্ষমতা দেওয়া হয়। |
১৮ |
৩৯ তম সংশোধনী, ১৯৭৫ |
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা অধ্যক্ষের নির্বাচনকে আদালতের পর্যালোচনার আওতার বাইরে আনা হয়। |
১৯ |
৪২ তম সংশোধনী, ১৯৭৬ |
পার্লামেন্টের প্রাধান্য, মৌলিক অধিকারের ওপরে রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতির স্থান দান, দশটি মৌলিক কর্তব্য যুক্ত করা; প্রস্তাবনায় কয়েকটি নতুন শব্দ-সমাজতান্ত্রিক, বর্ণনিরপেক্ষ, ঐক্য ও সংহতি যুক্ত করা। |
২১ |
৪৫ তম সংশোধনী, ১৯৮৫ |
তপশিল জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ আরও দশ বছর বাড়িয়ে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত করা হয়। |
২২ |
৫২ তম সংশোধনী, ১৯৮৫ |
দশম তপশিল যুক্ত হয় (দল পরিবর্তন বিরোধী) |
২৩ |
৫৩ তম সংশোধনী, ১৯৮৬ |
মিজোরামকে একটি রাজ্যে পরিণত করা হয়। |
২৪ |
৫৫ তম সংশোধনী, ১৯৮৬ |
অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যগঠন করা হয়। |
২৫ |
৫৬ তম সংশোধনী, ১৯৮৭ |
সমস্ত বিষয়ে ভারতের সংবিধানের হিন্দি সংস্করণের গ্রহণযোগ্যতা স্বীকার করা।কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গোয়া, দমন ও দিউকে বিভক্ত করা হয়। গোয়াকে একটি রাজ্য করা হয়। দমন ও দিউ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবেই রয়ে যায়। |
২৬ |
৫৮ তম সংশোধনী, ১৯৮৭ |
লোকসভা ও বিধানসভা ভোটের ক্ষেত্রে ভোটারের বয়স ২১ বছর থেকে কমিয়ে ১৮ বছর করা হয়। |
২৭ |
৬১ তম সংশোধনী, ১৯৮৯ |
তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণকাল ১০ বছর বাড়িয়ে ২০০০ সাল পর্যন্ত করা হয়। |
২৮ |
৬২ তম সংশোধনী, ১৯৮৯ |
(পঞ্চায়েত রাজ বিল)গ্রামস্তরে গ্রামসভা, গ্রামে পঞ্চায়েত গঠন, পঞ্চায়েত সমস্ত আসনে সরাসরি নির্বাচন, তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণ, ৫ বছরের কার্যকাল। |
৩০ |
৭৪ তম সংশোধনী, ১৯৯৩ |
(নগর পালিকা বিল)তিন ধরণের পৌরসভা গঠন, প্রত্যেক পৌরসভায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণ, মহিলা ও অনগ্রসর শ্রেণির জন্যও আসন সংরক্ষণ। |
৩১ |
৮২ তম সংশোধনী, ২০০০ |
তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংরক্ষণের পুনর্বহাল। পরীক্ষায় পাসের যোগ্যতামান ও তাদের জন্য কমানো হয়। |
৩২ |
৮৪ তম সংশোধনী,২০০১ |
লোকসভা ও বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০১৬ সাল পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া হয়। |
৩৩ |
৮৬ তম সংশোধনী, ২০০২ |
ছয় থেকে চোদ্দো বছর বয়সী শিশুদের শিক্ষার অধিকার মৌলিক অধিকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। |
৩৪ |
৮৭ তম সংশোধনী, ২০০৩ |
লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন ক্ষেত্রগুলি পুনর্গঠন করার ক্ষেত্রে ২০০১ সালের জনগণনাকে ভিত্তি হিসাবে ধরা হবে। |
৩৫ |
৯১ তম সংশোধনী, ২০০৩ |
দলত্যাগ বিরোধী আইনের পরিবর্তন এবং সেখানে একটি বিধান রাখা হয় যে, কেন্দ্র ও রাজ্যে মোট মন্ত্রীর সংখ্যা লোকসভা বা সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মোট আসনের ১৫ শতাংশের বেশি হবে না। |
৩৬ |
৯২ তম সংশোধনী, ২০০৩ |
অষ্টম তপশিলে বোড়ো, মৈথিলি, সাঁওতালি ও ডোগরি ভাষা যুক্ত করা হয়। |
৩৭ |
৯৩ তম সংশোধনী, ২০০৫ |
তপশিল জাতি ও উপজাতি, সামাজিক ও শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণি, সংখ্যালঘুদের দ্বারা ছাড়া অন্য ভাবে চলা বেসরকারি সংস্থায় সংরক্ষণ। |
৩৮ |
৯৪ তম সংশোধনী, ২০০৬ |
নব গঠিত রাজ্য ঝাড়খন্ড ও ছত্তিশগড়ের জন্য আদিবাসী কল্যাণ মন্ত্রী পদ প্রতিষ্ঠা। |
৩৯ |
৯৫ তম সংশোধনী, ২০১০ |
লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় তপশিল জাতি ও উপজাতিদের জন্য আসন সংরক্ষণ সময়কাল ৬০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৭০ বছর করা হয়। অর্থাৎ তপশীল জাতি ও উপজাতি দের জন্য আসন সংরক্ষণ এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের প্রতিনিধি মনোনীত করার সময়কাল ১০ বছর বাড়িয়ে ২০২০ সালের ২৫ শে জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়। |
৪০ |
৯৬ তম সংশোধনী, ২০১১ |
অষ্টম তপশিলে ‘ওড়িয়া’ শব্দটির পরিবর্তে উড়িষ্যা যোগ হয়। |
৪১ |
৯৭ তম সংশোধনী, ২০১২ |
অনুচ্ছেদ ১৯ (১)(গ)-তে ‘এবং কেন্দ্র’ শব্দের পরে ‘অথবা কো-অপারেটিভ সোসাইটি ও অনুচ্ছেদ ৪৩খ যুক্তকরণ অর্থাৎ কো অপারেটিভ সোসাইটি। এই সংশোধনের লক্ষ্য হল সমবায়ের অর্থনৈতিক কার্যকলাপকে উৎসাহিত করা যা গ্রাম বাংলার উন্নয়নে সহায়ক হবে। সমবায়গুলির স্বায়ত্বশাসন ও গণতান্ত্রিক কার্যকলাপই শুধুমাত্র প্রত্যাশিত নয়, সদস্য ও অন্যান্য উপভোক্তাদের কাছে পরিচালক মন্ডলীর দায়বদ্ধতাও স্মানভাবে প্রত্যাশিত। |
৪২ |
৯৯ তম সংশোধনী, ২০১৪ |
এই সংশোধনীতে বিচারপতি নিয়োগের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের তত্ত্বাবধানে বিচারপতি নিয়োগ আইন ২০১৫ পাশ হল। |
৪৩ |
১০০ তম সংশোধনী, ২০১৫ |
এই সংশোধনীতে ভূমি বাউন্ডারি এগ্রিমেন্ট (L.B.A)অনুযায়ী বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি বদ্ধ হয়েছে। |
৪৪ |
১০১ তম সংশোধনী, ২০১৬ |
এই সংশোধনীতে ভারতীয় কর ব্যবস্থার পরিবর্তন করে গুডস সারভিস টেক্স (GST)সারা ভারতবর্ষ চালু করা হল। |
৪৫ |
১০২ তম সংশোধনী, ২০১৮ |
এই সংশোধনীতে জাতীয় অনুগ্রসর শ্রেণীকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। |
৪৬ |
১০৩ তম সংশোধনী, ২০১৯ |
ভারতবর্ষের উচ্চবর্ণের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া লোকদের জন্য ১০ শতাংশ রিজার্ভেশানের ব্যবস্থা করেছেন ভারত সরকার। Article 15(6) & Article 16(6) ধারা অনুযায়ী বিভিন্ন সরকারী চাকুরী ও উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাওয়া যাবে। |
৪৭ |
১০৪ তম সংশোধনী, ২০২০ |
এই সংশোধনীতে লোকসভা ও রাজ্যের বিধানসভার এস.সি (SCs)এস.টি (STs) প্রার্থীদের সংরক্ষণ সত্তরবছর থেকে বাড়িয়ে আশি বছর করা হয়েছে। অপর দিকে এ্যাঙ্গলো ইন্ডিয়ানদের সংরক্ষণ লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভা তুলে দেওয়া হয়েছে। |