|
|
প্রথম তপশীল |
রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির তালিকা |
দ্বিতীয় তপশীল |
রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল, সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতি, কন্ট্রোলার ও অডিটর জেনারেলের বেতন। |
তৃতীয় তপশীল |
শপথ গ্রহণ ও হলফনামার ফর্ম। |
চতুর্থ তপশীল |
প্রত্যেক রাজ্যের জন্য রাজ্যসভার আসন বন্টন। |
পঞ্চম তপশীল |
তপশীলভুক্ত অঞ্চল ও জাতীর প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ। |
ষষ্ঠ তপশীল |
আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশের উপজাতি অঞ্চল। |
সপ্তম তপশীল |
কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা ও কার্যের বন্টনঃ |
১. কেন্দ্রীয় তলিকা (কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য)১০০ টি বিষয়। |
২. রাজ্যের তালিকাভুক্ত বিষয় (রাজ্য সরকারের জন্য)৬১টি বিষয় |
৩. সমবর্তী বিষয় (কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের জন্য)৫২টি বিষয়। |
অষ্টম তপশীল |
সংবিধান-স্বীকৃত ২২টি ভাষার তালিকাঃ |
১. অসমীয়া ২. বাংলা ৩. গুজরাটি ৪. হিন্দি ৫. কানাড়া ৬. কাশ্মীরি ৭. কোঙ্কনি ৮. মালায়লাম ৯. মণিপুরী ১০. মারাঠি ১১. নেপালি ১২. ওড়িয়া ১৩. পাঞ্জাবি ১৪.সংস্কৃত ১৫. সিন্ধি ১৬। তামিল ১৭. তেলুগু ১৮. উর্দু ১৯. সাঁওতালি ২০. বোড়ো ২১. মৈথিলি ২২. ডোগরি |
১৯৬৭ সালের ২১তম সংশোধনের মাধ্যমে সিন্ধি ভাষা যুক্ত হয়। |
১৯৯২ সালের ৭১তম সংশোধনের মাধ্যমে কোঙ্কনি, মণিপুরী ও নেপালি ভাষা যুক্ত হয়। |
২০০৩ সালের ৯২তম সংশোধনের মাধ্যমে সাঁওতালি, মৈথিলী, বোড়ো ও ডোগরি ভাষা যুক্ত হয়। |
নবম তপশীল |
১৯৫১ সালের প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে রেল, শিল্প, জমি ভোগবদল ও কর সংক্রান্ত আইন ও আদেশ। (সম্পত্তির অধিকার এখন আর মৌলিক অধিকার নয়) |
দশম তপশীল |
অক্ষমতার কারণে অযোগ্য ঘোষণা করার প্রক্রিয়া যা ১৯৮৫ সালের ৫২ তম সংশোধনের মধ্যমে সংযোজিত। |
একাদশ তপশীল |
পঞ্চায়েতরাজ ব্যবস্থা যা ১৯৯২ সালের ৭৩তম সংশোধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে। |
দ্বাদশ তপশীল |
মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ব্যবস্থা যা ১৯৯২ সালের ৭৪তম সংশোধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে। |