অ্যাটর্নি-জেনারেল
কেন্দ্রীয় সরকারের সর্বোচ্চ আধিকারিক।
রাষ্ট্রপতির দ্বারা নিযুক্ত হন।
সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতির সমান যোগ্যতা থাকতে হবে।
তিনি দেশের সমস্ত আদালতে উপস্থিত হতে পারেন এবং সংসদ ও তার কমিটির কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু তাঁর ভোট দেওয়ার অধিকার নেই।
অন্য পক্ষ রাষ্ট্র স্বয়ং না হলে, তিনি বেসরকারি আইনি ব্যবস্থা করতে পারেন। যে কারণে, তিনি বেতনভোগী নন, শুধুমাত্র রাষ্ট্রপতির স্থির করা একটি সম্মান দক্ষিণা পান।
ইংল্যান্ডে অ্যাটর্নি জেনারেল ক্যাবিনেটের সদস্য হন, কিন্তু ভারতে এই ব্যবস্থা চালু নেই। আসলে এটি একটি রাজনৈতিক নিয়োগ। তাই সরকার পরিবর্তন হলে তিনি ইস্তফা দেন এবং নতুন সরকার এই পদে তার দলের কাউকে নিয়োগ করেন।
অ্যাটর্নি জেনারেলকে সহায়তা করেন দুজন সলিসিটর জেনারেল ও চারজন অতিরিক্ত সলিমিটর জেনারেল।
অ্যাটর্নি জেনারেল সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতির সমতুল সম্মান দক্ষিণা পান।
কার্যপ্রক্রিয়া–
রাষ্ট্রপতির দ্বারা দায়িত্বপ্রাপ্ত সমস্ত আইনি বিষয়ে তিনি পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
তিনি ভারত সরকার যুক্ত আছে এমন মামলাগুলিতে সুপ্রিমকোর্ট ও বিভিন্ন হাইকোর্টে হাজির হন।
অনুচ্ছেদ ১৬৫ অনুযায়ী প্রত্যেক রাজ্যে আইনি উপদেশ দেবার জন্য একজন করে অ্যাডভোকেট জেনারেল আছেন।