logo Menu
বাংলা ইতিহাস ভূগোল সাধারণ জ্ঞান গণিত ভৌত বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান ইংরেজি ভারতের সংবিধান অর্থনীতি শিশু মনস্তত্ত্ব পরিবেশ কম্পিউটার
     ❯   

ভারতের সংবিধান

সংবিধান গঠন
সংবিধান গঠন গণ পরিষদ সংবিধান রচনার দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটি সংবিধানের রুপান্তর ইস্ট ইন্ডিয়া শাসনতন্ত্রের অভিজ্ঞতা ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের অভিজ্ঞতা ভারত শাসন আইন সংবিধান বিধিবদ্ধ করণ সংবিধানের প্রস্তাবনা মৌলিক অধিকার কেন্দ্র-সুপ্রিমকোর্ট ঃ বিবদমান দুই সংস্থা সংবিধানের বৈশিষ্ট্য সংবিধানের তপশিল সমূহ সাম্যের অধিকার স্বাধীনতার অধিকার ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকার আজ্ঞালেখ এর প্রকারভেদ রাষ্ট্র পরিচালনের নির্দেশ মূলক নীতি মৌলিক কর্তব্য সমূহ ভারত ভূখণ্ড ও তার সীমানা রাজ্য পুনর্গঠন নাগরিকত্ব সংবিধানের ভাগ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা জরুরি ক্ষমতা রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রীদের সম্পর্ক উপরাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীপরিষদ পার্লামেন্ট লোকসভার স্পিকার রাজ্যসভা ভারতের রাজ্য কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল রাজ্য সভার ক্ষমতা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট রাজ্য শাসনব্যবস্থা রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য বিধানসভা বিধান পরিষদ বিধানসভা হাইকোর্ট নিম্ন আদালত কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল ইউ. পি. এস. সি ক্যাগ অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল অর্থ কমিশন পঞ্চায়েতি রাজ জাতীয় প্রতীক চিহ্ন জাতীয় প্রতীক জাতীয় পতাকা জাতীয় স্তবগান জাতীয় সংগীত মর্যাদা পদের সারণি সংবিধান সংশোধন সংবিধান সংশোধনগুলির তালিকা

গণপরিষদের গঠনতন্ত্র(Composition of Constituent Assembly)


  • গণপরিষদ মোট ৩৮৯ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়েছিল যার মধ্যে ২৯২ সদস্যকে ব্রিটিশ ভারতের বিভিন্ন প্রাদেশিক আইন সভায় যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় সেই আইন সভার নির্বাচিত সদস্যগণ নির্বাচিত করেন এবং ৯৩ জন সদস্য দেশীয় রাজন্যবর্গ দ্বারা মনোনীত হয়েছিলেন। দিল্লি, আজমির-মাড়ওয়ার, কুর্গ ও ব্রিটিশ বালুচিস্থান-এই চারটি মুখ্য কমিশনারস প্রদেশের প্রতিটি থেকে একজন করে প্রতিনিধিও এই সদস্যদলে যোগদান করেছিলেন।

  • প্রত্যেক প্রদেশ এবং প্রত্যেক ভারতীয় রাজ্য বা রাজ্যসমষ্টির মধ্যে তাদের জনসংখ্যার অনুপাত অনুযায়ী (প্রতি দশ লক্ষে একটি)মোট আসন বন্টন করা হয়েছিল।

  • প্রত্যেক প্রদেশের আসনগুলি সাধারণ, মুসলমান ও শিখ-এই তিনটি মুখ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে তাদের জনসংখ্যার অনুপাতে বন্টন করা হয়েছিল।

  • প্রাদেশিক আইন সভার প্রত্যেক সম্প্রদায়ের সদস্যগণ আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক পদ্ধতির মাধ্যমে ও একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটের দ্বারা তাঁদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেছিলেন।

  • ভারতীয় রাজ্যগুলির প্রতিনিধি নির্বাচন আলোচনার মাধ্যমে স্থির করা হবে এরূপ সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

  • কিন্তু যখন মুসলিম লিগ ভারতের গণপরিষদ থেকে তাদের সদস্য প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেন এবং পাকিস্থানের জন্য স্বতন্ত্র গণপরিষদের গঠন করা হবে বলে ১৬ই জুলাই ১৯৪৭ সালে স্থির হয়, তখন ভারতের গণপরিষদের সদস্য সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ২৯৯, যার মধ্যে ২২৯ জন প্রদেশ থেকে এবং ৭০ জন দেশীয় রাজন্যবর্গ দ্বারা মনোনীত হয়েছিলেন।