logo Menu
বাংলা ইতিহাস ভূগোল সাধারণ জ্ঞান গণিত ভৌত বিজ্ঞান জীবন বিজ্ঞান ইংরেজি ভারতের সংবিধান অর্থনীতি শিশু মনস্তত্ত্ব পরিবেশ কম্পিউটার
     ❯   

ভারতের অর্থনীতি

ভারতের অর্থনীতি

ভূমিকা

ভারতের পরিকল্পনার ইতিহাস পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বেকারত্ব ভারতের দারিদ্র্য

সরকারি উদ্যোগ

সরকারি উদ্যোগ ভারতের বিভিন্ন উন্নয়ন ভারতের জাতীয় আয় কৃষি সবুজ বিপ্লব ভারতীয় কর কাঠামো

আন্তর্জাতিক সংগঠন সমূহ

আন্তর্জাতিক সংগঠন সমূহ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ভাণ্ডার ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপ ওয়ার্ল্ড ট্রেড অরগানাইজেশন এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক দক্ষিণ এশিয়ার মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সংস্থা পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশ গ্রুপ 8(G-8) গ্রুপ 20(G-20) OECD BRICS ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন NAFTA APEC এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন BENELUX MERCOSUR উপসাগরি সহযোগিতা সংস্থা কেন্দ্রীয় আমেরিকা অখণ্ডতা পদ্ধতি

ভারতীয় অর্থনীতির বিবর্তন

আদমশুমারি-২০১১ ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি

একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০০৭-২০১২)


এই পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্যগুলি হল-

  • স্থূল অভ্যন্তরীণ শতাংশত্বরান্ধিত করে ৪ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নিয়ে আসা এবং দ্বাদশ পরিকল্পনা বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধি বজায় রাখা যাতে ২০১৬-১৭ সালে মাথা পিছু জাতীয় আয় দ্বিগুণ হয়।

  • কৃষি অতপাদনে বৃদ্ধির হার বার্ষিক ৪ শতাংশে নিয়ে আসা যাতে এর সুফল লাভ বিস্তৃরভাবে পূর্ণমাত্রায় হয়।

  • ১০ মিলিয়ন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা । শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কমিয়ে ৫ শতাংশের নীচে নামিয়ে আনা।

  • অদক্ষ শ্রমিকদের বেতনের হার ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করা।

  • দারিদ্র দূরীকরণ কর্মসূচি সম্পর্কে এই পরিকল্পনার সাধারণ দৃষ্টিভজ্ঞী হল ১০ শতাংশ বিন্দুতে দারিদ্র হ্রাস আর্থাৎ দারিদ্রের হার ২৮ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশে নামিয়ে আনা।

  • প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার হার ২০০৩-০৪ সালে ৫২.২ শতাংশ থেকে ২০১১-১২ সালে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা।

  • ৭ বছর তার বেশি ব্যক্তিদের মধ্যে শিক্ষিতের হার বাড়িয়ে ৮৫ শতাংশে নিয়ে আনা।

  • শিশু মৃত্যুর হার (আই এম আর) কমিয়ে ২৮ শতাংশে এবং গর্ভবতী মায়েদের মৃত্যুর হার (এম এম আর) প্রতি হাজারে ১ শতাংশে নিয়ে আসা । মোট গর্ভধারণের হার কমিয়ে ২.১ শতাংশ করা।

  • ২০০৯ সালের মধ্যে সবার জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করা এবং একাদশ পরিকল্পনায় এই ক্ষেত্রে যাতে কোনো ফাঁক না থাকে তা সুনিশ্চিত করা।

  • ০-৩ বছরের অপুষ্টিজনিত রোগে ভোগা শিশুদের বর্তমান সংখ্যা অর্ধেক-এ নামিয়ে আনা।

  • একাদশ পরিকল্পনার মধ্যে রক্তাল্পতায় ভোগা স্ত্রীলোক ও মেয়েদের সংখ্যা ৫০ শতাংশ কমানো।

  • ০-৬ বছরের শিশুদের মধ্যে লিঙ্গের হার বাড়িয়ে ২০০১১-১২ সালে ৯৩৫ এবং ২০১৬-১৭ সালে ৯৫০ করা।

  • সমস্ত শিশুদের শৈশব কাল যাতে নিরাপদে কোনো কাজের চাপ ছাড়া অতিবাহিত হয় তা নিশ্চিত করা।

  • ২০০৯ সালের মধ্যে সমস্ত গ্রামে এবং দারীদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী পরিবারদের (বি পি এল) বৈদ্যুতিকরণ এবং এই পরিকল্পনার শেষে সব সময়ের জন্য বিদ্যৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা।

  • যেখানকার অধিবাসীদের সংখ্যা ১০০০ বা তার বেশি ( পাহাড়ি বা আদিবাসী এলাকার ক্ষেত্রে ৫০০ জন বা তার বেশি), সেখানে ২০০৯ সালের মধ্যে সব আবহাওয়ার মানানসই রাস্তা তৈরি করা এবং ২০১৫ সালের মধ্যে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অধিবাসীরা যাতে এই সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা।

  • সমস্ত গ্রামে ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসের মধ্যে টেলিফোন সংযোগ দেওয়া এবং ২০১২ সালের মধ্যে ব্রডব্যান্ডের সুযোগ পোঁছে দেওয়া।

  • বৃক্ষ ও বনাঞ্চলের বিস্তৃতি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা।