কৃষি (Agriculture)
*বিশ্বে ভারত হল দ্বিতীয় বৃহত্তম খাদ্য উৎপাদক এবং খাদ্য ও কৃষি উৎপাদনে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদারি । উৎপাদন, ব্যবহার, রপ্তানি ও উন্নয়নের দিক থেকে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প ভারতের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প । এই শিল্পের পরিকল্পনা ছিল ২০১৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা ।
*২০০৪-০৫ মূল্যস্তর অনুযায়ী ২০১০-১১ সালের স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জি. ডি. পি) কৃষি ও তৎসংলগ্ন ক্ষেত্রের অবদান ছিল ১৪.৫ শতাংশ । আর বন্টনের দিক থেকে এই ক্ষেত্র যথেষ্ট যটিল কেন না কর্মসংস্থানের ৫০ শতাংশের বেশি এই ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত । ২০১০-১১ সালের স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জি. ডি. পি) কৃষি ও তৎসংলগ্ন ক্ষেত্রের ১৪.৫ শতাংশের মধ্যে শুধুমাত্র কৃষির অবদান ছিল ১২.৩ শতাংশ, বনাঞ্চলের অবদান ছিল ১.৪ শতাংশ এবং মৎস্য চাষ থেকে এসেছিল ০.৭ শতাংশ ।
*একাদশ পরিকল্পনার প্রথম চার বৎসর, অর্থাৎ ২০০৭-০৮ থেকে ২০১০-১১, কৃষি ও সংযুক্ত
ক্ষেত্রে বার্ষিক গড় উন্নয়ন হয়েছিল ৩.৫ শতাংশ ।
ওভার্ভিউ
ওভার্ভিউ
*গত দুই দশক ধরে ভারতীয় কৃষি দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে চলেছে । বিশ্বায়ন ও উদারীকরণ নীতি কৃষি আধুনিকীকরণের রাস্তা খুলে দিয়েছে । শুধুমাত্র বানিজ্যকরণ বৈচিত্রপূরণ নয় । বিভিন্ন কারিগরি ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্ভাবনাও দেখা দিয়েছে বেসরকারি ক্ষেত্রে আগমনে ।
*শুধু আমদানি-নির্ভর দেশ থেকে ভারত বর্তমানে ধারাবাহিকভাবে উৎপাদন করছে ২৫০ মিলিয়ন টন (এম টি) খাদ্যশস্য, ১০০ এম টি চাল, ৯০ এম টি গম, ৩৫ মিলিয়ন বেল তুলো এবং ১৮ এম টি-র অধিক ডাল । প্রধানত কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র (কে ভি কে) পদ্ধতি সুবিধা প্রাপ্ত হওয়ার জন্য এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে । এই পদ্ধতি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ।
*ভারতে কৃষিক্ষেত্রে এই উন্নয়ন মূলত কৃষি বিভাগ ও কৃষি মন্ত্রকের সহায়তার পরিপ্রেক্ষিতেই সম্ভবপর হয়েছে । ভূমি, জল, মাটি ও চাষের প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যব্যহারের মাধ্যমে দ্রুত কৃষি উন্নয়নের জন্য সরকারের নীতি ও পরিকল্পনা তৈরি এবং রূপায়ণের দায়িত্ব এই সংস্থারই ।
*বিশ্ব কৃশি বাজারে ভারত প্রবেশ করেছে একজন বড়ো প্লেয়ার হিসাবে । গত পাঁচ বছরে দেশের কৃষিপণ্যের রপ্তানি তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে । ৮০,০০০ কোটি টাকা (১২.৭৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার) থেকে ২.৩২ ট্রিলিয়ন টাকা (৩৩.৯৯বিলিয়ন আমেরিকান ডলার) ।
*২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ভারতীয় কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের মোট রপ্তানি হয়েছিল ৯,৭১১০৯ মিলিয়ন ইউ এস ডলার যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮,৮০৬.৪১ মিলিয়ন ইউ এস ডলার ।
*২০০০ সালের এপ্রিল মাস থেকে ২০১৩ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত কৃষি ও শিল্প ক্ষেত্রে সরকারি বিদেশি বিনিয়োগ (এফ ডি আই) ছিল যথাক্রমে ১৬২৯.১৯ মিলিয়ন ইউ এস ডলার এর ৩৩৭.৩৫ মিলিয়ন ইউ এস ডলার ।
*গত ৬০ বছরে ভারতে সারা দেশজুড়ে বিভিন্ন কৃষিজাত পণ্যের ক্ষেত্রে বার্ষিক গড় উন্নয়ন কিলোগ্রাম প্রতি হেক্টরে ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে । এই লাভ হয়েছে প্রধানত সবুজ বিপ্লব, রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিকাঠামো, অভিজ্ঞতা এবং সংস্কারের উন্নয়নের মাধ্যমে । এই উন্নতি হওয়া সত্ত্বেও ভারতীয় কৃষির উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও উন্নয়ন হওয়া উচিত কেন না উন্নত ফার্মে ও উন্নত দেশ সমূহে যে পরিমাণ শস্য উৎপাদিত হয় তার মাত্রা ৩০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ ভারতে উৎপাদিত হয় । উপরন্তু পরিকাঠামোগত দর্বলতা ও অসংগঠিত হওয়ার দরুন চাষের ফল ফসল না পাওয়া বা ক্ষতি হওয়ার ঘটনা বিশ্বে ভারতেই সবচেয়ে বেশি ।
দ্রষ্টব্য*গত ৬০ বছরে ভারতীয় কৃষিতে মোট উৎপাদনের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি হেক্টরের গড় উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে । রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিকাঠামোর উন্নয়ন, জ্ঞানলাভ এবং সংস্কার ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে উৎপাদনশীলতাকে বর্ধিত করেছে ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ । ভারতের শস্য উৎপাদনশীলতা ভালো হলেও অন্যান্য উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের সেরা উৎপাদনশীলতার তুলনায় তা ৩০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ ।
ভারতীয় অর্থনীতিতে কৃশির গুরুত্বের কারণসমূহ
জাতীয় আয়ে কৃষির অবদান
*ভারতীয় অর্থনীতি কৃষি নির্ভর । জাতীয় আয়ের একটা বড়ো অংশ কৃষি থেকে উদ্ভূত হয় । যদিও বর্তমানে জাতীয় আয়ের কৃষির অবদান কমে এসছে তবুও জি ডি পি তে কৃষি থেকা উদ্ভূত আয়ের অংশ যথেষ্ট । ১৯৫০-৫১ সালে ভারতের স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে কৃষির অবদান ছিল ৫৫.৪ শতাংশ, ১৯৬০-৬১ সালে ছিল ৫২ শতাংশ এবং বর্তমানে আরও কমে হয়েছে ১৪ শতাংশ । স্থূল অভ্যন্তরীণ মূলধন গঠনে কৃষিক্ষেত্রের অবদান ১৯৯৯ সালের ২.২ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ১.৯ শতাংশ হয়েছে ।
কর্মসংস্থানের দিক থেকে কৃষির গুরুত্ব
*বর্তমানে ভারতে কর্মে নিযুক্ত জনসংখ্যার ৫২ শতাংশ কৃষি সংক্রান্ত কাজে নিযুক্ত । কৃষিই বর্তমানে সবচেয়ে বড়ো বেসরকারি কর্মসংস্থানের কেন্দ্র ।
শিল্পের উন্নতির গুরুত্বপূর্ণ উৎস
*ভারতে বহু গুরুত্বপূর্ণ শিল্প আছে যেগুলি প্রত্যক্ষভাবে কৃষিজ কাঁচামালের জোগানের উপর নির্ভরশীল । যেমন-কটন এবং জুট টেক্সটাইল ইন্ডাসস্ট্রিজ, চিনিকল, বনস্পতি প্রভৃতি । হ্যান্ডলুম, স্পিনিং আয়েল মিল, রাইস মিল প্রভৃতি ছোটো কারখানাগুলিও প্রত্যক্ষভাবে কৃষিজ কাঁচামালের উপর নির্ভরশীল । এই দিক দিয়েও ভারতীয় কৃষির গুরুত্ব প্রমাণিত হচ্ছে ।
বিশ্ববাণিজ্যে কৃষির গুরুত্ব
*ভারতে রপ্তানি বাণিজ্যে কৃষির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে । মোট রপ্তানির ১৪.৭ শতাংশ কৃষিজাত পণ্য । এছাড়া কৃষিজাত কাঁচামালের সাহায্যে প্রস্তুত দ্রব্যের রপ্তানির পরিমাণ মোট রপ্তানির ২০ শতাংশ । অন্যভাবে কৃষি ও কৃষি সংক্রান্ত দ্রব্যের রপ্তানি হচ্ছে দেশের মোট রপ্তানির প্র্য ৩৮ শতাংশ ।
বর্তমান চালচিত্র
*খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফ এ ও) তথ্যানুযায়ী নিম্নলিখিত কৃষিজাত পণ্য উৎপাদনে ভারতের
স্থান প্রথম * ফ্রেশ ফ্রুট (তাজা ফল) * লেমন্স্ অ্যান্ড লাইম্স্ (লেবু ও জমির) * বাফোলো মিল্ক, হোল, ফ্রেশ (মহিষের দুধ) * ক্যাস্টর অয়েল সিড্স্ (রেডি তৈল বীজ) * সানফ্লাওয়ার সিদ্স্ (সূর্যমূখীর বীজ) * সর্ঘুম * মিলেট * স্পাইসেস্ (মশলা) * ওকরা * জুট (পাট) * বীজয়াক্স (মৌমাছির মোম) * ব্যানান (কলা) * ম্যাঙ্গো, ম্যাঙ্গোস্টিন, গুয়াভা (আম, গাবজাতীয় ফল, পেয়ারা) * পালসেস (ডাল) * ইন্ডিজেনাস বাফেলো মিট (দেশি মহিষের মাংশ) * ফ্রুট, ট্রপিক্যাল (গ্রীষ্মকালীন ফল) * জিঞ্জার (আদা) * চিক পিজ (মোটর শুঁটি) * আরেকা নাট (বাদাম) * আদার বাস্টফাইবার * পিজিয়ন পিজ (দানা শস্য) * প্যাপাইয়াজ (পেঁপে) * চিলিজ অ্যান্ড পিপার্স্, ড্রাই * অ্যানাইজ, বাডিয়ান, ফেনেল, করিয়ান্ডার (মেইরি, শুলফাজাতীয় গাছ, ধনে) * গোট মিল্ক, হোল, ফ্রেশ (ছাগল দুধ, তাজা গোটা ছাগল)
*নিম্নলিখিত কৃষিজাত পণ্য উৎপাদনে ভারতের স্থান দ্বিতীয়
* হুইত (গম) * রাইস (ধান/চাল) * ভেজিটেবল, ফ্রেশ (টাটকা সবজি) * সুগার কেন (আখ) * গ্রাউন্ডনাট, উইথ শেল (খোসা সমেত বাদাম) * লেনটিল্স্ (মসুর ডাল) * গার্লিক (রসুন) * কলিফ্লাওয়ার অ্যান্ড ব্রোকিল (ফুলকফি, ব্রেললি) * পিজ, গ্রীন (সবুজ মরি) * সিসম্ সীডস (তিল বীজ) * ক্যাজু নাট্স্ উইথ শেল (কাজু বাদাম) * সিল্ক-ওয়ার্ম কোকুন, রিলেবল্ (রেশম/রেশমগুটি) * কাউ মিল্ক, হোল, ফ্রেশ (গোরুর দুধ, তাজা) * টি (চা) * পোট্যাটো (আলু) * অনিয়ন্স্ (পেঁয়াজ) * কটন লিন্ট্ * কটন সিড * এগ্প্ল্যান্টস (অবারজাইন্স্) (বেগুন-গাছ) * নাটমেগ, মেস অ্যান্ড কার্ডামম্স্ (বাদাম, খাদ্য এবং এলাদ দানা) * ইন্ডিজেনাস গোট মীট (ছাগলের মাংস) * ক্যাবেজ অ্যান্ড আদার ব্রাসিকেজ্ (বাঁধাকপি এবং ব্রাসিকেজ) * পাম্পকিনস, স্কোয়ার অ্যান্ড গোর্ডস (কুমড়ো, লাউ ও স্কোয়ার)
* ডিম, কমলালেবু নারকেল, টমেটো, পিজ এবং বিন উৎপাদনে ভারত বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম উৎপাদক হিসাবে পরিগণিত হয়েছে ।
*হ্যান্ডলুম, স্পিনিং মিল, রাইস মিল, প্রভৃতি ক্ষুদ্র কুটির শিল্পগুলি তাদের কাঁচামাগুলির জন্য কৃষিক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল । জাতীর শিল্প উন্নতি বিধানে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীন ।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে গুরুত্ব
*কৃষিক্ষেত্রের উপর ঘনিষ্ঠভাবে ভারতের বিদেশ নাণিজ্য জড়িত । রপ্তানি থেকে আয়ের পরিমাণ হল দুটি ক্ষেত্র থেকে ১৪.৭% জাতীয় রপ্তানিতে কৃষিক্ষেত্রের, কাঁচামালের পরিমাণ ২০% এবং দেশের মোট রপ্তানির ৩০% এর সঙ্গে সম্পর্কিত ।
কৃষিজাত পণ্যের নূন্যতম সহায়ক মূল্য (এম এস পি)
*চাষিদের স্বার্থ রক্ষার্থে এবং আত্মপ্রত্যয়ের প্রয়োজনে ২৪টি প্রধান শস্যের নুন্যতম সহায়ক মূল্য (এম এস পি) সরকের ঘোষণা করে । এম এস পি ঘোষণার প্রধান উদ্দেশ্য হল- (ক) বেশি উৎপাদনের ফলে দাম যাতে না পড়ে যায় । (খ) চাষিদের স্বার্থ রক্ষার্থে যাতে দাম পড়ে গেলেও তারা নূন্যতম মূল্য পায় । সকারের ঘোষণা করা নূন্যতম সহায়ক মূল্য হল সেই দাম যে দামে সরকার সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে শস্য কিনে নেবে যদি শস্যের দাম নূন্যতম সহায়ক মূল্যের নীচে নেমে যায় । ফলস্বরূপ বাজার দর কখনোই এম এস পি-র নীচে নামবে না । নূনতম মূল্যের নিশ্চয়তা চাশিদের উৎপাদনের বাড়াতে উজ্জিবিত করবে । বিভিন্ন শস্যের ক্ষেত্রে নূন্যতম সহায়ক মূল্য স্থির করা হয় এগ্রিকালচার কস্ট অ্যান্ড প্রাইস কমিশন (এ সি পি সি)-এর সুপারিশ অনুযায়ী...যারা উৎপাদনের আনুষজ্ঞিক খরচ ও চাষিদের মুনাফা বিবেচনা করেই নূন্যতম সহায়ক মূল্য সুপারিশ করে ।
খাদ্যশস্য সংগ্রহ ও মজুতকরণের ব্যবস্থা করা
*খাদ্য শস্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে সরকারের দুটি উদ্দেশ্য সাধিত হয় । প্রথমত চাষিদের নূন্যতম সহায়ক মূল্য দেওয়া এবং দ্বিতীয়ত শস্য মজুত করণের ব্যবস্থা করা । খাদ্যশস্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ভারতের খাদ্য কর্পোরেশন (এফ সি আই) এবং রাজ্য সরকারের কিছু সংস্থা অগ্রণী ভূমিকা নেয় । সংগ্রহের মূল্য ধার্য করা হয় এগ্রিকালচার কস্ট অ্যান্ড প্রাইস কমিশন (এ সি পি সি)-এর সুপারিশ অনুসারে নূন্যতম সহায়ক মূল্যের ভিত্তিতে ।
*কেন্দ্রীয় সরকার খাদ্যশস্য মজুতকরণের ব্যবস্থা করে তিনটি উদ্দেশ্য-
(ক) খাদ্যের নিশ্চয়তার জন্য সর্বনিম্ন মজুত ভান্ডারের ব্যবস্থা করা ।
(খ) সরাকারি বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে খাদ্যশস্য সরবরাহ করার জন্য প্রয়োজনীয় মাসিক জোগানের ব্যবস্থা করা ।
(গ)খোলা বাজারে খাদ্যশস্যের দাম স্থিতিশীল রাখার উদ্দেশ্য ।
প্রধান তিনটি শস্য উৎপাদনকারী রাজ্যসমূহ | ||
---|---|---|
শস্য/শস্য শ্রেণি খাদ্য শস্য | রাজ্য | |
রাইস (ধান) | পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ | |
হুইট (গম) | উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা | |
মেজ (জোয়ার, ভুট্টা) | মধ্যপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক | |
মোট মোটা সেরিয়াল্স্ | মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, রাজস্থান | |
টোট্যাল পাল্সেস্ (মোট ডালশস্য) | মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ | |
টোট্যাল ফুডগ্রেনস্ (মোট খাদ্যশস্য) | উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, পশ্চিমবঙ্গ | |
অয়েল সীডস্ (তৈলবীজ),গ্রাউন্ডনাট (বাদাম) | গুজরাট, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ | |
রেপসীড এবং (সরিষা) | রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা | |
সয়াবীন | মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান | |
সানফ্লাওয়ার | কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র | |
টোট্যাল অয়েলসীড্স্ | মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান | |
আদার ক্যাশ ত্রুপস্ (অন্যান্য অর্থকারী শস্য),সুগার কেন (আখ) | উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক | |
কটন (তুলা) | মহারাষ্ট্র, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ | |
জুট এবং মেস্তা | পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, আসাম | |
পোট্যাটো (আলু) | উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব | |
ওনিয়ন (পেয়াজ) | মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক | |
তুলা | মহারাষ্ট্র, গুজরাট, অন্ধ্রপ্রদেশ |